ভবিষ্যতে, কৃষিখাতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব ও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে জি-টুয়েন্টি দেশগুলোর প্রতি আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। শুক্রবার (১৬ জুন) সকালে ভারতের হায়দ্রাবাদে জি-২০ কৃষিমন্ত্রীদের সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে তিনি এ আহ্বান জানান। বলেন, “বাংলাদেশের মতো কৃষিপ্রধান দেশের কৃষি গবেষণায়, জি-২০ এর বিনিয়োগ প্রয়োজন।”
ড. রাজ্জাক বলেন, “ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি জলবায়ু পরিবর্তন। সেজন্য, বাংলাদেশ সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় অনেকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তার পরও, বৈশ্বিক সংকট, যুদ্ধ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন হ্রাস-সহ যে কোন অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য জি-২০'র স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী কার্যকর পদক্ষেপ দরকার।”
তিনি বলেন, “বর্তমান সরকারের কার্যকর কৃষিবান্ধব নীতির কারণে, বাংলাদেশে ফসল উৎপাদনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। একদিকে জনসংখ্যা বাড়ছে, অন্যদিকে ইতোমধ্যে ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ চাষযোগ্য জমি কমেছে। এই পরিস্থিতির মধ্যেও, ফসলের উৎপাদন বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে, ১৭ কোটি মানুষের প্রয়োজনীয় খাদ্য দেশের অভ্যন্তরে উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে।”
বাংলাদেশ সরকার সকল স্তরের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে বলে উল্লেখ করেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, “অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে খাদ্যের কোন সংকট নেই; বরং খাদ্যের প্রাপ্যতা বেড়েছে। অন্যদিকে, বর্তমান সরকার নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী ও গরীব মানুষকে খাদ্যবান্ধব বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিনামূল্যে ও কম মূল্যে খাদ্য সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে, মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে।”
‘খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির জন্য টেকসই কৃষি’ শিরোনামের এই অনুষ্ঠানে, ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে বক্তব্য প্রদান করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এছাড়া, ভারতের কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমার, জি-২০ ভুক্ত ১৯টি দেশের কৃষিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ-সহ আমন্ত্রিত ১০টি দেশের কৃষিমন্ত্রী বক্তব্য রাখেন। এতে বিশ্বব্যাংক, এডিবি সহ ১০টি আন্তর্জাতিক সংগঠনের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, জি-২০ এর এবারের সম্মেলনের আয়োজক ভারত। নয়াদিল্লিতে আগামী সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে এই সম্মেলন, যেখানে বাংলাদেশ আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে অংশগ্রহণ করবে।ভবিষ্যতে, কৃষিখাতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব ও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে জি-টুয়েন্টি দেশগুলোর প্রতি আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। শুক্রবার (১৬ জুন) সকালে ভারতের হায়দ্রাবাদে জি-২০ কৃষিমন্ত্রীদের সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে তিনি এ আহ্বান জানান। বলেন, “বাংলাদেশের মতো কৃষিপ্রধান দেশের কৃষি গবেষণায়, জি-২০ এর বিনিয়োগ প্রয়োজন।”
ড. রাজ্জাক বলেন, “ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি জলবায়ু পরিবর্তন। সেজন্য, বাংলাদেশ সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় অনেকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তার পরও, বৈশ্বিক সংকট, যুদ্ধ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন হ্রাস-সহ যে কোন অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য জি-২০'র স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী কার্যকর পদক্ষেপ দরকার।”
তিনি বলেন, “বর্তমান সরকারের কার্যকর কৃষিবান্ধব নীতির কারণে, বাংলাদেশে ফসল উৎপাদনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। একদিকে জনসংখ্যা বাড়ছে, অন্যদিকে ইতোমধ্যে ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ চাষযোগ্য জমি কমেছে। এই পরিস্থিতির মধ্যেও, ফসলের উৎপাদন বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কারণে, ১৭ কোটি মানুষের প্রয়োজনীয় খাদ্য দেশের অভ্যন্তরে উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে।”
বাংলাদেশ সরকার সকল স্তরের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে বলে উল্লেখ করেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, “অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে খাদ্যের কোন সংকট নেই; বরং খাদ্যের প্রাপ্যতা বেড়েছে। অন্যদিকে, বর্তমান সরকার নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী ও গরীব মানুষকে খাদ্যবান্ধব বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিনামূল্যে ও কম মূল্যে খাদ্য সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে, মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে।”
‘খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির জন্য টেকসই কৃষি’ শিরোনামের এই অনুষ্ঠানে, ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে বক্তব্য প্রদান করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এছাড়া, ভারতের কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমার, জি-২০ ভুক্ত ১৯টি দেশের কৃষিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ-সহ আমন্ত্রিত ১০টি দেশের কৃষিমন্ত্রী বক্তব্য রাখেন। এতে বিশ্বব্যাংক, এডিবি সহ ১০টি আন্তর্জাতিক সংগঠনের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, জি-২০ এর এবারের সম্মেলনের আয়োজক ভারত। নয়াদিল্লিতে আগামী সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে এই সম্মেলন, যেখানে বাংলাদেশ আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে অংশগ্রহণ করবে।