অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

কোভিড-১৯ ও অন্য সংক্রামক রোগ মোকাবিলায় প্রস্তুতি জোরদার প্রকল্পে মনোনীত বাংলাদেশ


কোভিড-১৯ ও অন্য সংক্রামক রোগের প্রস্তুতি ও ব্যবস্থা গ্রহণের সহযোগিতামূলক প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশকে মনোনীত করা হয়েছে।
কোভিড-১৯ ও অন্য সংক্রামক রোগের প্রস্তুতি ও ব্যবস্থা গ্রহণের সহযোগিতামূলক প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশকে মনোনীত করা হয়েছে।

কোভিড-১৯ ও অন্য সংক্রামক রোগের প্রস্তুতি ও ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ‘স্টকপাইল’ প্রকল্পের অংশ হিসেবে ১ কোটি ইউএস ডলারের ২ বছর মেয়াদি সহযোগিতামূলক প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশকে মনোনীত করা হয়েছে।

এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন এজেন্সি (পিআইএ) হিসেবে এশিয়া-ইউরোপ ফাউন্ডেশন (এএসইএফ) এবং ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেডক্রিসেন্ট সোসাইটিজকে (আইএফআরসি) মনোনীত করা হয়েছে।

বাংলাদেশের পাশাপাশি ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান ও ফিলিপাইনকেও প্রকল্পের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।

এই ৫টি দেশ বাছাই করার ক্ষেত্রে, আইএফআরসি প্রাকৃতিক বিপত্তির কারণে সৃষ্ট দুর্যোগের ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, যার প্রভাবসমূহ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আরও খারাপ হয়েছে। এর ফলে কোভিড-১৯ এবং অন্য সংক্রামক রোগের উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে।

জাপান সরকার এই ১ কোটি ডলার এশিয়া-ইউরোপ মিটিং (এএসইএম) দেশগুলোতে কোভিড-১৯ সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের জন্য ‘স্টকপাইল’ প্রকল্পে প্রদান করছে।

এই তহবিলটি ব্যবহার করে আইএফআরসি এবং ন্যাশনাল সোসাইটিসমূহ একটি কাঠামোবদ্ধ কার্যক্রমের মাধ্যমে সরকারি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে ‘স্টকপাইল’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়ান রেড ক্রিসেন্ট ন্যাশনাল হেডকোয়ার্টারে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি সইয়ের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

এএসইএফ এবং আইএফআরসির চুক্তি সইয়ের সময় মালয়েশিয়ান রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারপারসন স্বাগত বক্তব্য দেন।

এ ছাড়া, মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত তাকাহাশি কাতসুহিকো; এএসইএফয়ের নির্বাহী পরিচালক রাষ্ট্রদূত তোরু মরিকাও এবং আইএফআরসির আঞ্চলিক পরিচালক আলেকজান্ডার ম্যাথিউ বক্তৃতা করেন।

চুক্তি সইয়ের সময় অন্যদের মধ্যে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খাস্তগীর ও কাউন্সেলর (রাজনৈতিক) প্রনব কুমার ভট্টাচার্য উপস্থিত ছিলেন।

XS
SM
MD
LG