অ্যাকসেসিবিলিটি লিংক

জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে অনুদানভিত্তিক অর্থায়ন চায় বাংলাদেশ


রাজধানী ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত আইএমএফের রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ট্রাস্ট (আরএসটি) তহবিল সংক্রান্ত বৈঠক। শুক্রবার, ১৪ জুলাই, ২০২৩।
রাজধানী ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত আইএমএফের রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ট্রাস্ট (আরএসটি) তহবিল সংক্রান্ত বৈঠক। শুক্রবার, ১৪ জুলাই, ২০২৩।

বাংলাদেশের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, “আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমে অনুদানভিত্তিক অর্থায়ন প্রত্যাশা করে বাংলাদেশ।” শুক্রবার (১৪ জুলাই) রাজধানী ঢাকার একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত আইএমএফের রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ট্রাস্ট (আরএসটি) তহবিল সংক্রান্ত বৈঠকে এ কথা বলেন বাংলাদেশের পরিবেশমন্ত্রী।

শাহাব উদ্দিন বলেন, “বাংলাদেশে জলবায়ু বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে, সহায়তাকারী অর্থায়নের উপকরণ ও কাঠামোতে অংশগ্রহণ করতে আমরা গভীরভাবে আগ্রহী। আমরা সহযোগিতার শক্তিতে বিশ্বাস করি; টেকসই ও রূপান্তরমূলক পরিবর্তনে, বহুপক্ষীয় প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ।”

তিনি বলেন, “সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য আইএমএফ থেকে নীতি পরামর্শ এবং সক্ষমতা উন্নয়ন সহায়তা পেয়ে আমরা সন্তুষ্ট। আইএমএফ কিভাবে বাংলাদেশকে তার জলবায়ু এজেন্ডাকে এগিয়ে নিতে এবং জলবায়ু অর্থায়ন-কে গতিশীল করতে সহায়তা করতে পারে, সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করার সুযোগ চাই।”

বাংলাদেশের পরিবেশমন্ত্রী বলেন, “জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের মধ্যে স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শনে বাংলাদেশ বৈশ্বিক নেতৃত্ব হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয় পর্যায়ে নির্ধারিত অবদান, জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (ন্যাপ), মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা এবং বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ প্রস্তুত করেছে। বাংলাদেশ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ বাস্তবায়নে অগ্রণী অবস্থানে রয়েছে।”

XS
SM
MD
LG